3. নির্দিষ্ট স্থানে আবদ্ধ থেকে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে বা উদ্দীপকের প্রভাবে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঞ্চালনকে চলন বলে।
4. স্বেচ্ছায় বা উদ্দীপকের প্রভাবে কোনাে জীবের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঞ্চালনের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন করাকে গমন বলে।
5. গমনে সক্ষম উদ্ভিদের নাম হল ক্ল্যামাইডােমােনাস ও ভলভক্স।
6. লজ্জাবতী পাতা স্পর্শ করা মাত্র পত্রকগুলি বন্ধ হয়ে যায়, এটি সিসমােন্যাস্টিক চলন।
7. বনচাঁড়ালের পত্রক দুটি আলাের উপস্থতিতে পর্যায়ক্রমে ওঠানামা করে, এটি প্রকরণ চলন ।
8. মূত্রে জলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে ADH.
9. গলগন্ড রােগটির সঙ্গে সম্পর্কিত হল
থাইরক্সিন।
10. বহিস্থ উদ্দীপকের প্রভাবে (আলাে, উয়তা, রাসায়নিক পদার্থ, বিদ্যুৎ শক্তি) সমগ্র উপ্তিদের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তনকে বলে আবিষ্ট সামগ্রিক চলন বা ট্যাকটিক চলন।
11. সমগ্র উদ্ভিদদেহ যখন আলােক উদ্দীপকের প্রভাবে স্থান পরিবর্তন করে, তখন তাকে বলে ফোটোট্যাকটিক চলন।
12. থার্মোট্যাকটিক চলনে সমগ্র উদ্ভিদের স্থান পরিবর্তন উষ্ণতার প্রভাবে হয়।
13. আলােক উৎসের গতিপথ অনুযায়ী যে বক্রচলন হয়, তাকে বলা হয় ফোটোট্রপিক চলক।
14. উদ্ভিদ-অঙ্গের চলন যখন উদ্দীপকের উৎস বা গতিপথ অনুসারে না হয়ে উদ্দীপকের তীব্রতার
দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তখন তাকে বলা হয় ন্যাস্টিক চলন।
15. সূর্যশিশিরের পাতার কর্ষিকাগুলি পতঙ্গের (প্রােটিনের) সংস্পর্শে আসামাত্র বেঁকে গিরে পতঙ্গকে আবদ্ধ করে। এটি কেমােন্যাস্টিক চলন।
16. উদ্ভিদের একটি রাসায়নিক সমন্বয়সাধক হল হরমােন।
17. প্রথম আবিষ্কৃত উদ্ভিদ হরমােন বা ফাইটোহরমােন হল অক্সিন।
18. ভূণমুকুলাবরণীতে পাওয়া যায় অক্সিন।
19. অক্সিন হরমােনটি অগ্রস্থ প্রকটতার জন্য দায়ী।
20. উদ্ভিদ হরমােন অক্সিন প্রধানত সংশ্লেষিত হয় ভাজক কলায়।
21. ডাবের জলে, ভুট্টার সস্যে পাওয়া যায় সাইটোকাইনিন।
22. বীজহীন ফল গঠনে সাহায্য করে অক্সিন।
23. অক্সিন হরমােনটি একটি ইন্ডোল বর্গভুক্ত জৈব অ্যাসিড।
24. অ্যাবসিসিক অ্যাসিডকে অ্যান্টি জিব্বেরেলিন হরমােন বলা হয়।
25. ট্রপিক চলনে সাহায্যকারী হরমােন হল অক্সিন।
26. একটি ক্ষারীয় উদ্ভিদ হরমােন হল সাইটোকাইনিন।
27. আগাছানাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয় 2, 4-D (কৃত্রিম অক্সিন)।
28. পিটুইটারিকে মাস্টার গ্ল্যান্ড বা প্রভুগ্রস্থি হল ।
29. প্রভুগ্রন্থির প্রভু বলা হয় হাইপােথ্যালামাসকে।
30. আপৎকালীন হরমােন হল অ্যাড্রেনালিন।
31. BMR নিয়ন্ত্রণ করে থাইরক্সিন হরমােন।
32. আয়ােডিন থাইরক্সিন হরমােনের উপাদান।
33. থাইরক্সিন ক্ষরণে সাহায্য করে TSH।
34. ডায়াবেটিস মেলিটাসের সঙ্গে সম্পর্কিত হরমােন হল ইনসুলিন।
35. ডায়াবেটিস ইনসিপিডাসের সঙ্গ সম্পর্কিত হরমােন হল ADH।
36. পশ্চাৎ পিটুইটারি থেকে ক্ষরিত হরমােন হল ADH।
38. শৈশবে STH বা GH কম ক্ষরণে বামনত্ব রােগটি হয়।
39. সুপ্রারেনাল বা অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি বৃক্কের ওপরে অরস্থিত।
40. আইলেটস অফ ল্যাঙ্গারহ্যান্স-এর আলফা কোশ থেকে ক্ষরিত হয় গ্লুকাগন।
41. রাগ, ভয়, চাপ কমাতে সাহায্য করে অ্যাড্রেনালিন।
42. হাইপােফাইসিস বলতে পিটুইটারি গ্রন্থিকে বােঝায়।
43. সবচেয়ে বড় অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির নাম হল থাইরয়েড।
44. ক্যালােরিজেনিক হরমােন হল থাইরক্সিন।
45. অগ্ন্যাশয় মিশ্র গ্রন্থি।
46. প্রাণীদেহে ভৌত সমন্বয়সাধক হল স্নায়ুতন্ত্র।
47. স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্যগত একক হল নিউরােন।
48. নিউরােনে সােয়ান কোশ থাকে অ্যাক্সনে।
49. স্নায়ুতন্ত্রের ধারক কোশ হল নিউরােগ্লিয়া।
LIFE SCIENCE জীবন বিজ্ঞান [TARGET 2020]
50. একটি কারক অঙ্গ হল পেশি।
51. নিউরােনের শাখাপ্রশাখাযুক্ত অনম্তর্বাহী প্রবর্ধক হল ডেনড্রন।
52. রানভিয়ারের পর্ব দেখা যায় অ্যাক্সনে।
53. মানবদেহে করােটি স্নায়ুর সংখ্যা হল 12 জোড়া।
54. মানবদেহে সুষুন্না স্নায়ুর সংখ্যা হল 31 জোড়া।
55. সুস্বাদু খাবার দর্শনে লালাক্ষরণ একপ্রকার সহজাত প্রতিবর্ত ক্রিয়া ।
56. নিউরােন বিভাজিত হয় না কারণ সেন্ট্রোজোম নিষ্ক্রিয় থাকে।
57. অপটিক স্নায়ু একপ্রকারের সংজ্ঞাবহ স্নায়ু।
58. অ্যাক্সনের সাইটোপ্লাজমকে বলে অ্যাক্সোপ্লাজম।
59. ক্যালােরিজেনিক হরমােন হল থাইরক্সিন।
60. ভেগাস হল একটি মিশ্র স্নায়ু।
61. প্রতিবর্ত ক্রিয়া প্রধানত নিয়ন্ত্রিত হয় সুষুম্নাকাণ্ড দ্বারা।
62. মস্তিষ্কের আবরণকে বলা হয় মেনিনজেস।
63. গুরুমস্তিষ্কের দুটি গােলার্ধ যুক্ত থাকে করপাস ক্যালােসাম দ্বারা।
64. সংজ্ঞাবহ স্নায়ুর মাধ্যমে গ্রাহক থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে উদ্দীপনা পৌছোয়।
65. গুরুমস্তিষ্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল বুদ্ধি, স্মৃতি, বিচার ইত্যাদি মানসিক গুণাবলির নিয়ন্ত্রক
কেন্দ্র হিসেবে কাজ করা।
66. মস্তিষ্ক গহবরে যে তরল থাকে তাকে CSF বলে।
67. দেহের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে লঘুমস্তিষ্ক।
68. হাইপােথ্যালামাস দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
69. একটি নিউরােট্রান্সমিটার হল অ্যাসিটাইলকোলিন।
70. চোখের উপযােজন প্রক্রিয়ার দ্বারা গাড়ি চালক সিগন্যাল দেখে দুর্ঘটনা এড়ায়।
71. উপযােজনে সাহায্য করে সিলিয়ারি পেশি।
72. দ্বিনেত্র দৃষ্টি দেখা যায় মানুষে।
74. অন্ধকারে দেখতে সাহায্য করে রড কোশ।
75. বর্ণ চিনতে সাহায্য করে কোন কোশ।
76. মানুষের চোখের লেন্সের আকৃতি হল দ্বি-উত্তল।
77. রেটিনার অন্ধবিন্দুতে কোনাে প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হয় না।
78. অশ্রুতে লাইসােজাইম নামক জীবাণুনাশক উৎসেচক থাকে।
79. হাইপারমেট্রোপিয়াতে কাছের জিনিস দেখতে অসুবিধা হয় [উত্তল লেন্স]
80. অ্যামিবার গমনাঙ্গ হল ক্ষণপদ।
81. অস্থিযুক্ত মাছের পাখনার সংখ্যা 7টি।
82. মাছের গমনে দিক পরিবর্তনে সাহায্য করে পুচ্ছপাখনা।
৪3. পাখির উড্ডয়ন পালক বা রেমিজেসের সংখ্যা হল 23টি।
84. সাইনােভিয়াল সম্ধির উদাহরণ হল হাঁটুর সম্ধি।
85. মানুষের গমনের সময় লঘুমস্তিষ্ক ছাড়া অন্তঃকর্ণ ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
86. পেশি অস্থির সাথে যুক্ত থাকে টেনডনের দ্বারা।
87. অস্থিসন্ধিতে দুটি অস্থি যুক্ত থাকে লিগামেন্টের দ্বারা।
88. পায়রার রেক্ট্রিসেস পালকের সংখ্যা 12টি।
89. একটি রােটেটর পেশির নাম পাইরিমরফিস।
90. মাছের মেরুদণ্ডের দুপাশের V আকৃতির পেশির নাম মায়ােটম পেশি।
91. গমনের সময় অন্তঃকর্ণের কোন অংশ দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে?
☑️ অটোলিথ যন্ত্র ও অর্ধবৃত্তাকার নালী।
92. পাখির দিক পরিবর্তনে সাহায্য করে কোন পালক?
➡️ লেজের রেক্ট্রিসেস।
93. মাছকে জলের মধ্যে ডুবতে ও ভাসতে সাহায্য করে কোন্ পাখনা ও অঙ্গ?
➡️ বক্ষ ও শ্রোণি পাখনা এবং পটকা।
94. মানুষের গমনে কোন্ প্রকার অস্থিসন্ধি সাহায্য করে?
➡️ সচল বা সাইনােভিয়াল অস্থিসন্ধি।
95. সুষুম্নাকাণ্ডের শেষ প্রান্তকে কী বলে?
☑️ ফাইলাম টারমিন্যাল।
96. প্রেসবায়ােপিয়া দূর করতে কোন ধরনের লেন্স ব্যবহৃত হয়?
☑️ বাইফোকাল।
97. শিশুদের ইঁটিতে শেখা কোন্ ধরনের প্রতিবর্ত ক্রিয়া?
☑️ অর্জিত ।
98. সুষুম্নাকাণ্ডের গহবরকে
➡️ নিউরােসিল বলে।
➡️ নিউরােসিল বলে।
99. CNS-এর পুরাে নাম কী?
➡️ সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম।
100. বিসদৃশ শব্দটি বেছে লেখাে।
মায়ােটম পেশি, পাখনা, পটকা, বায়ুথলি
☑️ বায়ুথলি।
101. শিশুর মাতৃদুগ্ধ পান কোন্ ধরনের প্রতিবর্ত ক্রিয়া?
➡️ সহজাত প্রতিবর্ত ক্রিয়া।
102. মানুষের হাত, পা বা কোনাে অংশকে ভাজ হতে সাহায্য করে কোন পেশি?
➡️ ফ্লেক্সর পেশি ।
103. পাখির উড্ডয়ন পেশির উদাহরণ দাও।
☑️ পেক্টোরালিস মেজর বা পেক্টোরালিস
মাইনর বা কোরাকো ব্রাকিয়ালিস।
104. চোখের রেটিনাতে কোন্ ধরনের প্রতিচ্ছবি গঠিত হয়?
➡️ সদ্।
105. নিউরােনের কোশদেহ একত্রিত হয়ে যে স্ফীত অংশ গঠন করে, তাকে কী বলে?
➡️ নার্ভগ্যাংলিয়ন।